বায়োলিড ( ট্রাইকোডার্মা পাউডার)
বায়োলিড উপযুক্ত জৈব (ছত্রাক ও নমোটোড) নিয়ন্ত্রক। রোগ সৃষ্টকিারী ছত্রাকরে গোত্র ফিউজিরিয়াম, পথিযি়াম রাইজোকটনযি়া, ফাইটোপথোরা প্রভৃতি ষফলভাবে দমন করে মাটবিাহতি রোগ দমনে অধকি ব্যবহার হয়।

প্রয়োগ মাত্র ও প্রয়োগক্ষত্রে : ধান, গম, আলু, আম, ইক্ষু, বেগুন, পঁয়িাজ, কুমড়া, শাশা, পটল, করল, চিচিংগা , ঝিংগা, ঢেঁড়স,বাঁধাকপি, ফুলকপি, মরিচ, পান, আনারস, কলা, তরমুজ, তুলা, চা এবং ফুল জাতীয়া ফসল।

বীজ শোধন : প্রতি কেজি বীজরে জন্য ৩০ গ্রাম বায়োলিড পাউডার বীজের সাথে মিশিয়ে ছায়াযুক্ত স্থানে শুকিয়ে বপন করতে হবে।

চারা শোধন : প্রতি লিটার পানিতে ১০ গ্রাম বায়োলিড পাউডার পানিতে মিশিয়ে চারার গোড়া ৩০ মিনিট চুবিয়ে রেখে চারা রোপন করতে হবে।

রোগ দমন : বায়োলিড পউডার পঁচন, ঢলে পড়া, বীজ শোধন, ডাউনি—পাউডার, মলিডউি ও সিগাটোগা ব্যবস্থপনায় ব্যবস্থাপনায় র্কাযকর।

উদ্ভদিরি বৃদ্ধি র্বধন : * ফসফেট, আয়রন ও অন্যান্য অনুখাদ্য (মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট) উদ্ভিদের গ্রহণযোগ্য অবস্থায় নিয়ে আসে।

* হরমোন, অক্সিন ও ইনডোল—৩—এসিটিক এসিড তৈরি করে যা শিকড় বৃদ্ধি ঘটিয়ে পুষ্টি ও পানি গ্রহণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ফলশ্রম্নতিতে খরা সহনশীলতা ও ফলন বৃদ্ধি পায়।

* বীজরে অংকুরোদগমরে হার বৃদ্ধি করে

* পাতার বৃদ্ধরি মাধ্যমে উদ্ভিদে সালোক—সংশ্লেষণের হার বৃদ্ধি করে

জৈব প্রতবিধিায়ক : * অর্গানোক্লোরিন, অর্গানোফসফেট ও কার্বনেট জাতীয় বালাইনাশকের অবশষ্টিাংশ ভঙ্গেে ফেলে।

* মাটরি গঠন ও পানি ধারন ক্ষমতার উন্নতি সাধন করে।

মাটি শোধন : একর প্রতি ২ কেজি বায়োলিড পাউডার ২০০—৩০০ কেজি জৈব সারের (লক্ষ রাখতে হবে সারের সার ভেজা ভেজা থাকে) সাথে মিশিয়ে রেখে ৭—১০ দিন পর জমিতে শেষ চাষে প্রয়োগ করুন।

আক্রন্ত গাছ : প্রতি লিটার পানিতে ৩—৫ গ্রাম পাউডার মিশিয়ে গাছরে গোড়াসহ ভিজিয়ে স্প্রে করতে হবে।

সর্তকতা : বায়োলিড ব্যবহাররে ৩—৭ দিন র্পূবে এবং পরে কোন ছত্রাকনাশক প্রয়োগ করা যাবে না। শুষ্ক শীতল ছায়াযুক্ত স্থানে সংরক্ষণ করুন।